পরিস্থিতি নিযন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি রয়েছেন সেনাবাহিনীও
পরিস্থিতি নিযন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি রয়েছেন সেনাবাহিনীও যমুনা ফিউচার পার্কে মোবাইলের দোকানে চুরির প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছেন ব্যবসায়ীরা। পরিস্থিতি নিযন্ত্রণে সেখানে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরাও রয়েছেন।
আব্দুস সামাদ নামের একটি দোকানের ব্যবস্থাপক বলেন, রাতে মোবাইলের দোকানে চুরি হয়। এর প্রতিবাদে দোকান মালিক ও কর্মীরা রাস্তায় নামেন।
পুলিশের গুলশান বিভাগের বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার এইচ এম শফিকুর রহমান বেলা আড়াইটার দিকে বলেন, আমরা যতদূর শুনেছি গতরাতে যমুনা ফিউচার পার্কের মোবাইলের দোকানে চুরি হয়। শুক্রবার (১২ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দোকানদাররা একদফা রাস্তা আটকে বিক্ষোভ করেন। কিছুক্ষণ পর তারা রাস্তা ছেড়ে দেন। জুমার নামাজের পর আবার তারা রাস্তায় নামেন।
ফারহাতুল জান্নাত নামে একজন লিখেছেন, মোবাইল চুরিকে কেন্দ্র করে যমুনা ফিউচার পার্কে মারামারি ভাঙচুর চলছে। আজকে যমুনা ফিউচার পার্কে বেড়াতে আসবেন না।
ফেইসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে অনেক ভিডিও পোস্ট করেছেন আন্দোলনকারীরা। সেখানে দেখা যায়, একটি কাঁচের দরজা ভাঙচুর করা হয়েছে। সেখানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা সদস্যদেরও দেখা গেছে বিভিন্ন ভিডিওতে।
ভাটারা থানার ওসি মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম বেলা আড়াইটার দিকে বলেন, আমরা এখানেই আছি। দুইপক্ষের সঙ্গে কথা বলছি। একটু পরে আপনাদের আপডেট জানাতে পারব।